বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম - বিকাশ একাউন্ট করতে যা যা লাগে

বর্তমানে অ্যাডভান্স প্রযুক্তি আমাদের গতিপথকে পরিবর্তন করেছে। বেশ কয়েক বছর আগেও মানুষ তার প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠাত কারো মাধ্যমে। কিন্তু মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা সাথে বর্তমানে মুহূর্তের মধ্যেই প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠানো যাচ্ছে খুব অল্প সময়ে। মানুষের টাকার প্রয়োজনে ব্যবহার করে , তাই টাকার দ্রুত গতিপথ বৃদ্ধি করা উচিত। বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বর্তমানে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। 
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম - বিকাশ একাউন্ট করতে যা যা লাগে

নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলা বর্তমানে খুব সিম্পল একটি বিষয়। মাত্র কিছুসময়ের মধ্যেই যেকোনো অপারেটর থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন নিজের ফোনেই। কোন ঝামেলা ছাড়াই মুহূর্তের মধ্যেই একাউন্ট খোলা যায়। আজকের আর্টিকেল আমরা সম্পূর্ণ নতুন একটি বিকাশ একাউন্ট খোলার সিম্পল কিছু স্টেপ দেখাবো। এখন হয়তো আপনি এমন কোন মানুষ পাবেন না যে কিনা বিকাশ সম্পর্কে জানেনা। বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এর মধ্যে বাংলাদেশের প্রথমে রয়েছে। বিকাশে লেনদেন খুব সহজ এবং যেকোন জায়গা থেকে বিকাশ লেনদেন করা যায়। 

বিগত কয়েক যুগ আগে মুহূর্তের মধ্যে টাকা পাঠানোর কথা কেউ কল্পনায় করত না। তবে এখন মানুষ তার প্রিয়জনের কাছে মুহূর্তের মধ্যে টাকা পাঠাচ্ছে এবং গ্রহণ করছে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই। টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে বিকাশ হয়েছে উঠেছে বাংলাদেশ সবার আশা এবং ভরসার একমাত্র কেন্দ্রবিন্দু। বিকাশ হচ্ছে এক এমন প্রকৃতি অ্যাপ্লিকেশন বা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা যার মাধ্যমে যেকোনো অর্থ লেনদেন সহ নানাবিদ সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন একজন বিকাশ গ্রাহক।



বিকাশ কি?

বিকাশ হচ্ছে বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস প্রদানকারী অথরিটি। বিকাশ ব্র্যাক ব্যাংকের একটি শাখা। 2011 সালে বাংলাদেশে বিকাশ যাত্রা শুরু করে। বিকাশের ফাউন্ডার হচ্ছে কামাল কাদির। বর্তমানে বিকাশ ব্রাক ব্যাংকের আন্ডারে পরিচালনা হচ্ছে। বিকাশে বর্তমান রেভিনিউ ২২৬৪ কোটি টাকা।

দেশের এক স্বনামধন্য ওয়েবসাইটের তথ্য মতে, বিকাশের বর্তমান গ্রাহক সংখ্যা প্রায় 4 কোটি। বিকাশের প্রতিদিন লেনদেনের সংখ্যা হচ্ছে ৭০ লাখ। প্রতিদিন লেনদেনের পরিমাণ হচ্ছে 1500 কোটি টাকা। বাংলাদেশ বিকাশের দেশব্যাপী এজেন্ট রয়েছে প্রায় তিন লাখের মতো। ডিস্ট্রিবিউটর রয়েছে 250 টি প্রায়। মার্চেন্ট এর সংখ্যা রয়েছে দুই লাখের বেশি। বর্তমানে বিকাশের সাথে পাটনার ব্যাংক হিসেবে কাজ করছে মোট সতেরোটি ব্যাংক। বিকাশের দিনদিন ভোক্তার সেবা বাড়ছে। মূলত বিকাশের এত উন্নয়নের পেছনে ভূমিকা পালন করছে করোনাভাইরাস। করোনাভাইরাস এর সময় মানুষ ব্যাংকের সুবিধা নিতে পারিনি তাই বিকাশের মাধ্যমে অনেক ব্যাংকিং সেবা তৈরি হয়েছে।


বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস বিকাশ প্রতিনিয়ত নতুন 70 থেকে 80 হাজার একাউন্ট খোলা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত ও বিকাশের ইউজার সংখ্যা বাড়ছে। বিকাশ মূলত নতুন ইউজারদের জন্য অনেক ভালো ভালো অফার করে থাকে। বাংলাদেশের লকডাউন এর কারণে সামগ্রিকভাবে লেনদেনের সংখ্যা বেড়েছে বিকাশের মাধ্যমে। করণা পূর্ববর্তী সময়ে 25 থেকে 30 হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হতো প্রতিদিন। সেটির প্রায় তিনগুণ বেড়ে গিয়েছে এই করোনাভাইরাস এর সময়। নিত্যনতুন সেবাগুলো একজন গ্রাহক কে বিকাশের দিকে আকর্ষিত করছে।

বিকাশ একাউন্ট খোলার সুবিধা

বিকাশ তাদের নতুন ইউজারদের জন্য নিত্যদিন নানান সুবিধা প্রদান করে থাকে। একমাত্র একজন বিকাশ একাউন্ট ইউজাররাই সুবিধা ভোগ করতে পারবে। বিকাশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সুবিধা হচ্ছে ক্যাশব্যাক। বিকাশ নানান সময় নানান ব্র্যান্ডের সাথে ক্যাশব্যাক অফারের যুক্ত হয়। বিকাশ ভক্ত অনায়াসেই অফারগুলো লুফে নিতে পারে। এছাড়াও টাকা জমা করে রাখা টাকা পাঠানো টাকা তোলা মোবাইল রিচার্জ কেনাকাটা বিভিন্ন টিকেট সুবিধা বিভিন্ন অফার সুবিধা পাবেন।

বিকাশ একাউন্ট খুলতে কি লাগে


বিকাশ একাউন্ট খুলতে আপনার যা যা প্রয়োজন হবে:

১. একটি মোবাইল নাম্বার।
২. ভোটার আইডি কার্ড/ জাতীয় পরিচয় পত্র/ পাসপোর্ট।
৩. এক কপি ছবি।
৪. ইন্টারনেট কানেকশন।
৫. বিকাশ অ্যাপ ইনস্টল।

উপরোক্ত পাঁচটি বিষয়ের মাদ্ধমে আপনি খুব সহজে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। অনেক সহজ এবং সিম্পল। আপনি ঘরে বসে মুহূর্তের মধ্যেই বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন।

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম


বিকাশ গ্রাহকসেবার দিকে বাংলাদেশের সবচেয়ে এগিয়ে। শুধু লেনদেন ছাড়া আমি অনেক ধরনের সেবা গ্রাহকরা গ্রহণ করে। বিকাশ গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছে। চলুন দেখে আসি বিকাশ একাউন্ট খোলার পদ্ধতি।

বিকাশ একাউন্ট কিভাবে খোলা যায়:

১. অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে (নিজে নিজে)

২. এজেন্ট অথবা দোকানদার এর মাধ্যমে।

বিকাশ একাউন্ট খুলুন নিজেই


আপনি যদি নিজে ঘরে বসে মুহূর্তের মধ্যেই বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনি এই পদ্ধতিতে খুলতে পারবেন। 

১. বিকাশ অ্যাপস টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করে নিতে হবে। 

২. এপ্লিকেশনটি ইন্সটল হওয়ার পর রেজিস্ট্রার অপশন এ ক্লিক করতে হবে।

৩. আপনার ফোন নাম্বারটি দিন। (আপনি যে নাম্বারে একাউন্ট খুলতে যাচ্ছেন)

৪. বিকাশের সব নিয়মাবলী এবং শর্ত মেনে আপনার জাতীয় পত্রের দুদিকের ছবি তুলতে হবে। 

৫. পরবর্তীতে আপনার লিঙ্গ পেশায় রহস্য ইত্যাদি দিবেন। 

৬. তারপর পরিপূর্ণ আলোতে গিয়ে আপনার নিজের ছবি তুলতে হবে। 

৭. উক্ত স্টেপ গুলো সম্পন্ন হওয়ার পর বিকাশ থেকে একটি কনফার্মেশন SMS আসবে।

৮. সবশেষে বিকাশের কোড অথবা বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি পিন সেট করলে আপনার একাউন্ট একটিভ হয়ে যাবে।

উপরোক্ত আর্টিস্ট অ্যাপের মাধ্যমে খুব দ্রুত সময়ে আপনি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। তবে যাদের ভোটার আইডি কার্ড নেই তাদের ক্ষেত্রে বিকাশ একাউন্ট খোলা যাবে না। সম্পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক ভোটার আইডি কাড সম্পন্ন ব্যক্তি। বাংলাদেশের নাগরিক কি বিকাশ ব্যবহার করতে পারবে।

এজেন্টের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম:


আপনি যদি এজেন্টের মাধ্যমে আপনার বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার নিকটস্থ বিকাশ এজেন্টের কাছে কথা বলতে হবে। আপনার গ্রামের অথবা আপনার বাড়ির আশেপাশে যে ব্যক্তি বিকাশ এজেন্ট সেই আপনাকে এরকম সহযোগিতা করতে পারবে। 

১. এজেন্টের কাছে গিয়ে আপনার পরিচয় পত্র দিতে হবে। আপনি জাতীয় পরিচয় পত্রের সাথে অবশ্যই দুই কপি ছবি নিয়ে যাবেন। 

২. সকল তথ্যাদি একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন ফরমেট তালিকাভুক্ত করা হবে। সেখানে অবশ্যই আপনি খুব ভালো করে দেখে শুনে পূরণ করবেন। 

৩. বাকি কাজ এজেন্টের। আপনি শুধু বিকাশের কোডের মাধ্যমে একটি কোড নাম্বার সেভ করবেন। 

উপরোক্ত সাধারণ কিছু ধাপ সমূহ পাঠ করলে আপনি খুব সহজেই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। তবে নিজের অ্যাকাউন্ট নিজের কাছে খোলায় ভালো । এতে করে কনফিডেন্স তৈরি হয়। নির্ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

একটি আইডিকার্ড দিয়ে কয়টি একাউন্ট খোলা যায়

আমাদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে কিংবা ব্যবসায়িক প্রয়োজনে আমাদের মাঝে মাঝে একাধিক বিকাশ একাউন্টের প্রয়োজন হয়ে থাকে। তবে আপনি কি জানেন , একটি এনআইডি দিয়ে শুধুমাত্র একটি বিকাশ একাউন্ট খোলা যাবে। আপনি আপনার জাতীয় ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে একাধিক বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন না।

বিকাশ ব্যবহারের সুবিধা

বিকাশ ব্যবহারে মুহূর্তের মধ্যে আপনি পৃথিবীর যে কোনো স্থানে অর্থের লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবেন। বিকাশ খুবই সিকিউর একটি প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনার মূল্যবান টাকার ব্যাঘাত ঘটবে না। বিকাশের মাধ্যমে যাবতীয় ঘরের বিল প্রদান করা যায়। যেমন বিদ্যুৎ বিল, গ্যাসের বিল, পানির বিল, মোবাইল রিচার্জ, ইন্টারনেট বিল। এছাড়াও অনলাইনে অনেক সময় কেনাকাটার ক্ষেত্রে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট সব জায়গায় একসেপ্ট হয়। সাথে সাথে ক্যাশব্যাক সুবিধা পাওয়া যায়। আবার অনেক সময় বিকাশ বিভিন্ন উদ্যোক্তাদের কে লোন সুবিধা দিয়ে থাকে।

বিকাশ একাউন্ট চেক:

আমরা যারা বিকাশ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে, তাদের কিছু সময় বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করার দরকার হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে অনেকেই জানেনা কিভাবে বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করতে হয়। খুবই সহজ ভাবে আপনি যে কোন মাধ্যম বা ডিভাইস দাঁড়ায় বিকাশ একাউন্ট চেক করতে পারবেন। 

প্রথমত এপ্লিকেশন দিয়ে আপনি ব্যালেন্স চেক করতে চাইলে, আপনাকে প্রথমত বিকাশ একাউন্টে লগইন করতে হবে। পরবর্তীতে লগইন করার পর প্রথমেই আপনার ছবির পাশে "ট্যাপ টু ব্যালেন্স" নামক একটি অপশন আছে। সেখানে ক্লিক করলেই আপনার ব্যালেন্স শো করবে। 

দ্বিতীয় পদ্ধতি হচ্ছে USSD কোড । আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টটি সিমে খোলা রয়েছে, সেই সিম থেকে ডায়াল করতে হবে *২৪৭#।   তখন আপনার সামনে কিছু অপশন আসবে। সেখান থেকে মাই একাউন্ট এ ক্লিক করে পিন দিয়ে তারপর ব্যালেন্স এর টাকা দেখতে পারবেন। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: 

কখনোই আপনার পিন নাম্বার অন্য কোন ব্যবহারকারীর সাথে শেয়ার করবেন না। এতে আপনার বিকাশ একাউন্টের টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। আপনার কাছে কখনোই কোর্ট অথবা পিন নাম্বার চাওয়া হবে না। তাই নিজের সর্তকতা অবলম্বন করুন।

বিকাশ একাউন্টের মালিকানা পরিবর্তন  


অনেক সময় আমাদের আইডি কার্ড অথবা ন্যাশনাল আইডি না থাকাতে আমরা অন্য কারো কোন একজনের ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করি। তবে আমরা যখন নাবালক অথবা আমাদের হাতে আইডি কার্ড আসে তখন আমাদের মালিকানা পরিবর্তন করতে হয়। সেই মালিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আপনি ঘরে বসেই করতে পারবেন না।

সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বিকাশের অফিসে গিয়ে বিকাশ একাউন্টের মালিকানা পরিবর্তন করতে হবে। চলুন দেখে নেই কি কি ধাপগুলো আমাদেরকে পার করতে হবে। 

  • যে অ্যাকাউন্টের মালিকানা পরিবর্তন হবে সেই একাউন্ট সচল থাকতে হবে।
  • একাউন্টের ব্যালেন্স কত টাকা রয়েছে তা জানতে হবে।
  • যে নাম্বারে অ্যাকাউন্ট রয়েছে সেই নাম্বারটি অবশ্যই সচল থাকতে হবে এবং সাথে থাকতে হবে। 
  • যার নাম্বারে অ্যাকাউন্ট রয়েছে তার ছবি লাগবে এবং সাথে তার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  • অবশ্যই যার নামে অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করতে হবে তার এক কপি রঙিন ছবি লাগবে।

উপরোক্ত কিছু কিছু বিষয় নিয়ে বিকাশ অফিসে গিয়ে এই মালিকানা পরিবর্তন করতে হবে।

বিকাশ একাউন্ট নাম্বার পরিবর্তন  


অনেক ক্ষেত্রে আমাদের বিকাশের একাউন্ট নাম্বার কে পরিবর্তন করার প্রয়োজন পড়ে। সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। চলুন দেখে আসি বিকাশ অ্যাকাউন্ট নাম্বার পরিবর্তন:

প্রথমত বিকাশের হেল্পলাইনে আপনাকে কল করতে হবে। (মূলত সকাল 10 টা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত আপনি যেকোনো সময় কল দিয়ে তাদের সুবিধা নিতে পারেন)। 

বিকাশে যারা হেলপ্লাইন নিয়োজিত ব্যক্তি রয়েছে তাদের কাছে আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার পরিবর্তন এ কথাটি বলতে হবে। 

হেল্পলাইনে নিয়োজিত ব্যক্তি আপনার বিকাশ একাউন্টের সকল সত্যতা যাচাই করার জন্য আপনাকে কিছু প্রশ্ন অথবা জিজ্ঞাসা করবে। আপনি জিজ্ঞেস আর সঠিক উত্তর দিতে পারলে তারা ধরে নিবে বিকাশ নাম্বারটি আপনার। 

অতঃপর আপনার নাম্বার অথবা নির্দেশনা অনুযায়ী আপনার অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করে দিবে তারা। তারপর আপনি পিন সেট করে সেটি কি আবার একটিভ করে নিতে পারবেন।

বিকাশ একাউন্ট তৈরিতে অবশ্যই আপনার সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। আপনার পাসওয়ার্ড পিন কোড এগুলো আপনার নিজে সংরক্ষিত করে রাখবেন। অহেতুক অপরিচিত অথবা দুশমন কারো সাথে এগুলো শেয়ার করবেন না। আপনার সর্তকতা আপনার শুভদিন বয়ে নিয়ে আসবে। 

বন্ধুরা আজকে আমরা বিকাশের সকল বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আমাদের অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়ে আসার আমন্ত্রণ রইল। আমরা প্রতিনিয়ত টেক রিলেটেড টিপস-এন্ড-ট্রিকস প্রদান করে থাকি।  বিকাশ ছাড়াও আপনি অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করে দেখতে পারেন। আপনার যা সেবা পছন্দ সেটি ব্যবহার করুন। বিকাশ বাংলাদেশের বর্তমানে সেরা, মার্কেটে আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে যেমন নগদ, উপায়, রকেট ইত্যাদি। তাদের সেবা ব্যবহার করে আপনি দেখতে পারেন।

কোন প্রকার সমস্যা অথবা জিজ্ঞাসার জন্য অবশ্যই কমেন্ট করবেন। আমাদের সাইটের টিম অবশ্যই দ্রুততার সাথে যোগাযোগ করবে। আজকের মতো এই পর্যন্ত। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url